1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Narsingdir Awaaz : Narsingdir Awaaz
শিরোনাম : :
মনোহরদীতে জেন্ডার সচেতনতা ও সহিংসতা প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন  নরসিংদীর মাধবদীতে ৯৪ ব্যাচের পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত নরসিংদীতে নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা রোধে WAVE প্ল্যাটফর্ম গঠিত চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী এবং ফ্যাসিবাদীর সঙ্গে জড়িত এমন কোনো ব্যাক্তিকে বিএনপির সদস্য করা যাবে না………………………… রুহুল কবির রিজভী। মাধবদীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত মাধবদীতে জামায়াতের এমপি প্রার্থী ইব্রাহিম ভূইয়ার গণসংযোগ কাজী সোহরাব আলী ফাউন্ডেশন কর্তৃক শিক্ষা উপকরণ বিতরণ মাধবদীর চৌয়া দারুল হুদা মাদ্রাসায় আলিম শ্রেনী চালু করা প্রসঙ্গে মত বিনিময় সভা। মহিষাশুড়া ইউনিয়ন ৭নং ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী সমাবেশ মাধবদী প্রেসক্লাবের নির্বাচন-২৫ এর তফসিল ঘোষণা

নিয়মের তোয়াক্কা না করেই চলছে সুকন্যা হাসপাতাল

  • আপডেট সময়: সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
  • ৪৭৪ জন দেখেছেন

সুমন পালঃ
নরসিংদী সদর উপজেলার শিলমান্দী ইউনিয়নের শাহেপ্রতাব মোড়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠেছে সুকন্যা প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগোনষ্টিক সেন্টার। নরসিংদী জেলা জুড়ে গড়ে ওঠা ব্যাঙ্গের ছাতার মতো হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোর বেশির ভাগেরই নেই বৈধ কোন কাগজপত্র। এসব হাসপাতাল গুলোর মাধ্যমে প্রতারিত হচ্ছে সেবা নিতে আসা সাধারণ রোগীরা। বিভিন্ন রকম পরীক্ষা নিরিক্ষার কথা বলে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। সর্বশান্ত হচ্ছে রোগী সহ রোগীর পরিবার। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে জানাযায়, নরসিংদী জেলা জুড়ে ডায়াগনস্টিক ও হাসপাতাল রয়েছে ১৯৫টি, অথচ এ হিসাবের বাহিরেও রয়েছে হাজার খানেক ডায়াগনস্টিক ও হাসপাতাল। অবৈধ হাসপাতালের তালিকায় রয়েছে শাহেপ্রতাব মোড়ের সুকন্যা প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগোনষ্টিক সেন্টার। স্থানীয় লোকজন ও সেবা ভোগী রোগীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের প্রধান শর্ত জরুরি বিভাগে রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য ডিউটি ডাক্তার হিসেবে যেখানে ২৪ঘন্টা এমবিবিএস ডাক্তার থাকা দরকার, সেখানে কোন ডাক্তারের উপস্থিতি পাওয়া যায় নি। সিজারিয়ান রোগীর হাসপাতালে ভর্তি থাকলেও এখানে ছিল না অপারেশন থিয়েটার। রোগীদের পরিক্ষা নিরিক্ষার জন্য নেই মানসম্মত ল্যাব। রোগীদের সেবা প্রদানের জন্য নিয়ম মাফিক ডিপ্লোমাধারী নার্স থাকার কথা থাকলেও সেটিও পাওয়া যায় নি। তাছাড়াও হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা লিজা আক্তার রোগীদের কাছে নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে থাকেন। এসব বিষয় নিয়ে হাসপাতালের ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিজা আক্তারের সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমার হাসপাতালের সকল কাগজপত্র আছে। কয়েকদিন পূর্বে সিভিল সার্জন অফিস থেকে লোকজন এসে সব কিছু দেখে গেছে, যদি কাগজপত্র ঠিক না থাকত তাহলে তারা বন্ধ করে দিতোনা। হাসপাতালের কাগজপত্র দেখতে চাইলে তিনি বলেন, আপনাদেরকে আমি কাগজ দেখাবো না, কাগজ দেখাতে হলে সিভিল সার্জন অফিসে দেখাবো। সিভিল সার্জন অফিসের সিনিয়র মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট বাদল চন্দ্র নন্দী জানান, আমরা হাসপতালটি পরিদর্শন করেছি, তারা উপস্থিত কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। অফিসের পক্ষ থেকে তাদেরকে লিখিত নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আগামী ১০কার্য দিবসের মধ্যে তাদের হাসপাতালের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নোটিশের জবাব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ এ শেয়ার করুন

একই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২১ নরসিংদীর আওয়াজ
Site Customized By Rahat IT Ltd.