1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Narsingdir Awaaz : Narsingdir Awaaz
শিরোনাম : :
আন্তর্জাতিক সর্বজনীন স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষে রির্সোস ইন্টিগ্রেশন সেন্টার (রিক) এর আয়োজনে প্রবীণদের অংশগ্রহণে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত নরসিংদীতে অভিবাসী কর্মীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণে ‘জেলা পর্যায়ে কেস রেফারেল লিংকেজ প্রতিষ্ঠা’ বিষয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত মাধবদী থানা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশনের দুইদিন ব্যাপী বৃত্তি পরীক্ষা ২৪ ও ৭১ এর চেতনাকে ধারণা করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মানে বিজয় দিবসকে অর্থবহ করে তুলতে হবে— ইসলামী আন্দোলন মাধবদীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত শেখেরচর বাজার বণিক সমিতির উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। খোর্দ্দনওপাড়া দারুল ফোরকান মহিলা মাদ্রাসায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত মাধবদী প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে নবাগত অফিসার ইনচার্জ এর মতবিনিময় আন্তর্জাতিক সর্বজনীন স্বাস্থ্য দিবস উপলক্ষ্যে রিক এর আয়োজনে র‍্যালী ও আলোচনা সভা নরসিংদীতে আজ ১০ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা,রেলী অনুষ্ঠিত হয়েছে

নিয়মের তোয়াক্কা না করেই চলছে সুকন্যা হাসপাতাল

  • আপডেট সময়: সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
  • ৮৮ জন দেখেছেন

সুমন পালঃ
নরসিংদী সদর উপজেলার শিলমান্দী ইউনিয়নের শাহেপ্রতাব মোড়ে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে গড়ে ওঠেছে সুকন্যা প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগোনষ্টিক সেন্টার। নরসিংদী জেলা জুড়ে গড়ে ওঠা ব্যাঙ্গের ছাতার মতো হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোর বেশির ভাগেরই নেই বৈধ কোন কাগজপত্র। এসব হাসপাতাল গুলোর মাধ্যমে প্রতারিত হচ্ছে সেবা নিতে আসা সাধারণ রোগীরা। বিভিন্ন রকম পরীক্ষা নিরিক্ষার কথা বলে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। সর্বশান্ত হচ্ছে রোগী সহ রোগীর পরিবার। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে জানাযায়, নরসিংদী জেলা জুড়ে ডায়াগনস্টিক ও হাসপাতাল রয়েছে ১৯৫টি, অথচ এ হিসাবের বাহিরেও রয়েছে হাজার খানেক ডায়াগনস্টিক ও হাসপাতাল। অবৈধ হাসপাতালের তালিকায় রয়েছে শাহেপ্রতাব মোড়ের সুকন্যা প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগোনষ্টিক সেন্টার। স্থানীয় লোকজন ও সেবা ভোগী রোগীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের প্রধান শর্ত জরুরি বিভাগে রোগীদের সেবা দেওয়ার জন্য ডিউটি ডাক্তার হিসেবে যেখানে ২৪ঘন্টা এমবিবিএস ডাক্তার থাকা দরকার, সেখানে কোন ডাক্তারের উপস্থিতি পাওয়া যায় নি। সিজারিয়ান রোগীর হাসপাতালে ভর্তি থাকলেও এখানে ছিল না অপারেশন থিয়েটার। রোগীদের পরিক্ষা নিরিক্ষার জন্য নেই মানসম্মত ল্যাব। রোগীদের সেবা প্রদানের জন্য নিয়ম মাফিক ডিপ্লোমাধারী নার্স থাকার কথা থাকলেও সেটিও পাওয়া যায় নি। তাছাড়াও হাসপাতালের দায়িত্বে থাকা লিজা আক্তার রোগীদের কাছে নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে থাকেন। এসব বিষয় নিয়ে হাসপাতালের ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিজা আক্তারের সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমার হাসপাতালের সকল কাগজপত্র আছে। কয়েকদিন পূর্বে সিভিল সার্জন অফিস থেকে লোকজন এসে সব কিছু দেখে গেছে, যদি কাগজপত্র ঠিক না থাকত তাহলে তারা বন্ধ করে দিতোনা। হাসপাতালের কাগজপত্র দেখতে চাইলে তিনি বলেন, আপনাদেরকে আমি কাগজ দেখাবো না, কাগজ দেখাতে হলে সিভিল সার্জন অফিসে দেখাবো। সিভিল সার্জন অফিসের সিনিয়র মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট বাদল চন্দ্র নন্দী জানান, আমরা হাসপতালটি পরিদর্শন করেছি, তারা উপস্থিত কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি। অফিসের পক্ষ থেকে তাদেরকে লিখিত নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আগামী ১০কার্য দিবসের মধ্যে তাদের হাসপাতালের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নোটিশের জবাব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগ এ শেয়ার করুন

একই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২১ নরসিংদীর আওয়াজ
Site Customized By Rahat IT Ltd.