1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Narsingdir Awaaz : Narsingdir Awaaz

নরসিংদী শিবপুর উপজেরার স্বাস্থ্য কমেপ্লেক্সে ডা.ফারহানা আহম্মেদ যোগদানের পর সেবাদানকারী হিসাবে ঢাকা বিভাগের সেরা হাসপাতাল

  • আপডেট সময়: শনিবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২২
  • ২৫৬ জন দেখেছেন

মাহাবুবুর রহমানঃ- নরসিংদী জেলায় শিবপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেটি সেবাদানকারী হিসাবে ঢাকা-বিভাগের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। ডা. ফারহানা আহম্মেদ আসার আগে এ হাসপাতালে প্রতিদিন রোগী আসত ২০০ থেকে ২৫০ জন। বর্তমানে রোগীরা সঠিক সেবা পাওয়া প্রতিদিন রোগী হচ্ছে ৭০০ থেকে ৮০০ জন। শুধু তাই নয় প্যাথলজি বিভাগ থেকে সরকারকে চালানের মাধ্য কিছু টাকা জমা দিতে হয়। এর মধ্যে শিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশী টাকা সরকারের কাছে জমা দেয়। এতে বুঝা যায় প্যাথলজি বিভাগেও বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশী সেবা দেওয়া হচ্ছে।
সেবা গ্রহনকারী শাহিনুর,কাদির জানান,আমরা শিবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বহিঃ বিভাগে ডাক্তার দেখাইতে এসেছিলাম তখন দেখলাম রোগীমত সেজে দাড়িয়ে আসে ডা. ফারহানা আহম্মেদ মেডাম। তিনি সব কিছু পর্যবক্ষন করছেন। প্রথম আমরা বুঝতে পারি নেই,যে তিনি ডা. ফারহান আহম্মেদ। যখন তিনি আমাদেরকে জিজ্ঞাস করলেন অপনাদের প্রেক্সিসনটা দেখি। তখন আমরা উনাকে প্রেক্সিসন দিলাম। তিনি আমাদেরকে বললেন হাসপাতাল থেকে সব ঔষধ পাচ্ছেন। তখন এক ব্যাক্তি উনাকে স্যার বলে ছালাম দিল তখন তিনি উনাকে বললেন রোগীরা যেন সঠিক সেবা ও ঔষধ পায় লক্ষ্য রাখবেন। আমি এক জন লোককে জিজ্ঞাস করলাম উনি কে? ঐলোক আমাকে বলল তিনি এই হাসপাতালের দায়িত্বে আছেন। উনার নাম ডা. ফারহানা আহাম্মেদ। এভাবে তিনি সবকিছু পর্যবক্ষন করেন বলে আমি মনে করছি। এতে আমরা সন্তোষ্ট। উনার মত এমন যদি সবাই হয় তবে আমাদের দেশে সরকারি হাসপাতালে রোগীরা সঠিক সেবা পাবে।
শিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডা. ফারহানা আহম্মেদ জানান,আমি একজন ডাক্তার। আমাদের কাজ হচ্ছে মানুষের সেবা করা। সেবা করা একটা ইবাদত। আমি শিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদান করার পর থেকে আমি চেষ্টা করছি মানুষ যেন সঠিক সেবা পায়। আমি প্রথমে আমার সহকর্মী ও স্টাফদের সঠিক সময় অফিসে আসার জন্য নির্দেশ দেই। আমি জেলার সকল কর্মকর্তাদের সাথে সমন্বয় করে আমার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সকল কর্মকর্তা ও স্টাফদের সর্বক্ষন পর্যবেক্ষন করি যেন রোগীরা সঠিক সেবা পায়। এতে আমার সহকর্মী ও স্টাফরা আমার প্রতি কিছু অসন্তোষ্ট থাকবেই। অফিসে বসে থেকে রোগীদের সঠিক সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। তাই আমি সর্বক্ষন মাঠে থাকি। আমি আসার আগে প্রতিদিন ২০০ থেকে ২৫০ জন রোগী হত এ হাসপাতালে। বর্তমানে এ হাসপাতালে প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ জন রোগী হচ্ছে। বর্তমানে ঢাকা-বিভাগের মধ্যে প্রথম স্থানে শিবপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। কভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদান কারী হিসাবে বাংলাদেশের মধ্যে ৫৭ স্থান এবং নরসিংদী জেলার মধ্যে প্রথম হয়েছে এ হাসপাতালটি। এ হাসপাতালটি আরও ভাল করবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি এ জন্য সকলের সহযোগিতা চান ।

সামাজিক যোগাযোগ এ শেয়ার করুন

একই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২১ নরসিংদীর আওয়াজ
Site Customized By Rahat IT Ltd.