1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Narsingdir Awaaz : Narsingdir Awaaz
শিরোনাম : :
মাধবদীর টাটাপাড়ায় তিতু খাঁ রোডের উদ্বোধন মাধবদীকে পাশ কাটিয়ে বাইপাস সড়ক তৈরির বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন বাবুরহাট ও মাধবদীকে পাশ কাটিয়ে বাইপাস সড়ক তৈরির পরিকল্পনা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন মাধবদীতে আশিকুর রহমান পাভেল ফাউন্ডেশনের আয়োজনে অসহায়দের মধ্যে সকালের নাস্তা ও নগদ অর্থ বিতরণ বাইপাস বন্ধের দাবীতে মাধবদীতে গোল টেবিল বৈঠক মেহেরপাড়ার ভগিরথপুরে ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে শীত বস্ত্র বিতরণ মেহেরপাড়া ইউনিয়ন বিএনপি ও সকল অঙ্গসংগঠনের আয়োজনে শীতবস্ত্র বিতরণ ৭ দফা দাবিতে মাধবদীতে লিফলেট বিতরণ করলেন সারজিস আলম কান্দাইল বাসস্ট্যান্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত-১ প্রতারণার মাধ্যমে ৬০ কোটি টাকা আত্মসাৎ, ৩০ মামলার আসামী গ্রেপ্তার

এখন লকডাউন তাই বিক্রি হয় কম -জ্বাল মুড়ি বিক্রেতা বিল্লাল হোসেন

  • আপডেট সময়: বুধবার, ১৪ জুলাই, ২০২১
  • ১৩০ জন দেখেছেন

হুমায়ুন মিয়া ঃ
মাধবদী থানার কান্দাপাড়া গ্রামের সাথেই ভাঙ্গা মিল। মিলের সাথেই এন এম সি এন জি পাম্প,। সংবাদ সংগ্রহের কাজে যেতেই রাতে চোখে পড়লো জ্বাল মুড়ি বিক্রেতা বিল্লাল হোসেন।

মুখে মাস্ক নেই কেন জানতে বললো-স্যার, মাস্ক ব্যবহার করি কিন্তু এখন মাস্ক টা ছিরে পড়ে গেছে। সহযোগী অপু ও কালাম মুড়ি খেতে ইচ্ছা পোষণ করলে আমি আর বাদ থাকতে পারলাম না।
কথায় কথায় খুটিনাটি জানতে চাইলাম। বিল্লাল হোসেন (৩১) নুরালাপুর ইউনিয়ন এর যোগির টেকে বাড়ি। তিন ছেলে-মেয়ে আর স্ত্রী রহিমাকে নিয়ে তার ছোট সংসার। মুড়ি বিক্রির পেশাতে (৭-৮ বছর)।
সংসার কেমন চলছে জানতে চাইলে বলেন- লকডাউন এর আগে (৫০০-৬০০) টাকা আয় হতো ভালোই চলতাম কিন্তু এখন লকডাউন এর জন্য (২০০-৩০০) টাকা বিক্রি হয়। সংসার কোনরকম চালাই।

ছেলেমেয়েদের অবস্থা কি (?) জানতে চাইলে বলেন- আমার বড় সন্তান প্রাইমারিতে পড়ে।
সরকারি কোন সাহায্য -সহযোগিতা পান কিনা (?) জবাবে বিল্লাল হোসেন জানান – না! কোন সরকারি সাহায্য বা সহযোগিতা পান না। তবে সরকার গরীবদেরকে অনেক খাদ্য, টাকা-পয়সা দিতেছেন বলে শুনিতেছেন।

চেয়ারম্যান এর নাম কি (?) জানতে চাইলে বলেন -খাদেমূল ইসলাম ফয়সাল। শুনেছি তিনি খুব ভালো মানুষ। ওয়ার্ড মেম্বার করিম।

সরকারের প্রতি কোন চাওয়া -পাওয়া আছে কিনা (?) জবাবে বলেন – না! সরকার তো গরীবদেরকে সাহায্য -সহযোগিতা করতেছেই।

তবে লকডাউন শেষ হলেই ভালো হতো। আর জিনিস পত্রের দাম বাড়লে আমাদের সংসার চালাতে কষ্ট হয়।

সহযোগিদের অনেকেই তার কথা শুনে নিরব হয়ে গেলো।

বিল্লাল হোসেনরা ভালো থাকুক।

সামাজিক যোগাযোগ এ শেয়ার করুন

একই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২১ নরসিংদীর আওয়াজ
Site Customized By Rahat IT Ltd.