1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : Narsingdir Awaaz : Narsingdir Awaaz
শিরোনাম : :
নরসিংদীর মানুষ গনতন্ত্র আন্দোলনের নায়ক ড. আব্দুল মঈন খাঁন। সাংবাদিকদের সাথে এমপি প্রার্থী ইব্রাহিম ভূঁইয়ার মতবিনিময় মাধবদী সতী প্রসন্ন স্কুল সুপার মার্কেটের দোকান ও ফ্ল্যাট মালিকদের মতবিনিময় সভা মাধবদীতে সৌজন্য সাক্ষাতে খায়রুল কবির খোকন মাধবদীতে ১২লক্ষ টাকার মাদক সহ দুই জন আটক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিকদের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস মাধবদীতে অটোসহ নিখোঁজের ১৮ দিনেও রমজানের সন্ধান পায়নি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পাশে সাবেক মেয়র হাজী মোহাম্মদ ইলিয়াছ কিশোর কলি যুব সংঘের আয়োজনে প্রীতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট জামিন চাইতে গিয়ে হত্যা মামলার তিন আসামী আটক

মাধবদীতে কাঠালিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন।

  • আপডেট সময়: মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩
  • ২৪৬ জন দেখেছেন

 

মকবুল হোসেন মাধবদী , নরসিংদী প্রতিনিধি ঃ মাধবদীতে একচ্ছত্র আধিপত্য ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ইউনিয়ন পরিষদকে দূর্নীতির আখড়ায় পরিণত করা ও জননেত্রী শেখ হাসিনাকে কটুক্তির প্রতিবাদে কাঠালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান এবাদুল্লাহ’র অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
মিছিল করেছে এলাকাবাসী।
মঙ্গলবার ২০ জুন বিকেলে কাঠালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সামনে কাঠালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আয়োজনে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, এবাদুল্লা চেয়ারম্যান
ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বোচ্চাচারিতা ও ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে গোটা ইউয়ন বাসীকে অতিষ্ট করে তুলেছে।
বিগত এক বছর পূর্বে স্বনামধন্য ইউপি চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদের মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়ে যায়।পরে বীর মুক্তিযোদ্ধা এবাদুল্লা দলীয় মনোনয়ন পান। ইতোপূর্বে এবাদুল্লা চেয়ারম্যান থাকাকালীন তার দুর্নীতির কারণে এলাকাবাসী তাকে বয়কট করে। এবার মনোনয়ন পাওয়ার পর সে এলাকাবাসীর কাছে জীবনে আর কোন দুর্নীতির করবেনা বলে অঙ্গীকার করে। তার কথায় সরল বিশ্বাসে এলাকাবাসী তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। কিন্তু চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটুক্তি করা সহ বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও লুটপাটে মেতে উঠেন। বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, বিধবা ভাতা ও মাতৃত্বকালীন ভাতা থেকে শুরু করে সকল প্রকার ভাতার জন্য তিনি ৫/৭ হাজার টাকা করে ঘুষ নিয়ে থাকেন। জন্মনিবন্ধন ও ওয়ারিশ সনদের জন্য ১২/১৫ হাজার টাকা করে নিয়ে থাকেন। কেউ তার চাহিদা অনুযায়ী টাকা না দিলে তিনি সেই ফাইল আটকে রেখে তাদের জিম্মি করে টাকা আদায় করেন। তাছাড়া যে কোন ধরনের বিচারের জন্য তাকে অগ্রিম ২০/৩০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়। ইউনিয়ন পরিষদে যে কোন ধরনের সেবা পেতে হলে টাকা ছাড়া কোন সেবা পাওয়া যায় না।
সর্বোপরি ইউনিয়ন পরিষদকে তিনি টাকা কামানোর আখড়ায় পরিণত করে রেখেছেন। তাই তাকে চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারণ পূর্বক তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা।
মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা ও মাতৃত্বকালীন ভাতা বঞ্চিত কয়েক শতাধিক নারী পুরুষ এবাদুল্লাহ’র বিরুদ্ধে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ ও এর আশপাশের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

মকবুল হোসেন মাধবদী নরসিংদী

সামাজিক যোগাযোগ এ শেয়ার করুন

একই বিভাগের আরও সংবাদ
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২১ নরসিংদীর আওয়াজ
Site Customized By Rahat IT Ltd.